বাংলা সাহিত্য : ছড়া

লঘুগুরু তুমি বন্ধু কাছের মানুষ, বলতে পারো সবই ইচ্ছা করলে পক্ষে বলো যেমন ইচ্ছে তেমন চলো ইচ্ছা করলে বিপক্ষেও আমার কিন্তু পক্ষে ছাড়া, বলতে নিষেধ সবই

হাতটা ধর মনে আজ ধরতাই ঝাঁপতালে ফিরে যাই সেই শৈশবে একে দু'য়ে তিন চার মিলে মিশে একাকার হই বৈভবে

কুড়িয়ে পাওয়া ঘুড়ি কাঁটা তারের ওপর দিয়ে ঘুড়ি- ওড়াচ্ছে কে নীলাকাশটা জুড়ি? ঢাউস ঘুড়ির ওড়ার বাহার দেখে গাংচিল কি অমনি উড়তে শেখে? রঙ্গিন যে তার ঝালরগুলো বেশ! তারচেয়ে কি রঙ্গিন ঘুড়ির দেশ? ভাবতে ভাবতে হঠাৎ দেখি ছিঁড়ে ঢাউস ঘুড়ি ছুটছে ধীরেধীরে!

গাঁয়ে এসো তোমার জন্য শেষ বিকেলের রোদ হালকা ভেজা নরোম মেঘের আদর মিহি বাতাস মুগ্ধ পরশ মাখা দোল খাওয়া এক সবুজ মাঠের চাদর!

চাকরি চাই লোকে বলে পুজো এলে সবাই খুশি হয় বলে বলুক লোকে তবে সত্যি মোটেই নয় ব্যথা যে খুব আমার বুকে কেমন করে বলি মুখে টাকাকড়ির আমাদানি নাই না আছে সঞ্চয়।

দাড়ি দ্রিম দ্রিম কোনো দাড়ি খোঁচা খোঁচা কোনো দাড়ি লম্বা কোনো দাড়ি কুচিপুডি কোনো দাড়ি সাম্বা।