সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মুন্সী সাদিক সালেহ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কুড়িয়ে পাওয়া ঘুড়ি - মুন্সী সাদিক সালেহ

কুড়িয়ে পাওয়া ঘুড়ি - মুন্সী সাদিক সালেহ   মুন্সী সাদিক সালেহ -  কুড়িয়ে পাওয়া ঘড়ি কাঁটা তারের ওপর দিয়ে ঘুড়ি- ওড়াচ্ছে কে নীলাকাশটা জুড়ি? ঢাউস ঘুড়ির ওড়ার বাহার দেখে গাংচিল কি অমনি উড়তে শেখে? রঙ্গিন যে তার ঝালরগুলো বেশ! তারচেয়ে কি রঙ্গিন ঘুড়ির দেশ? ভাবতে ভাবতে হঠাৎ দেখি ছিঁড়ে ঢাউস ঘুড়ি ছুটছে ধীরেধীরে! সুতোকাটায় গোত্তা খেতে খেতে সাধের ঘুড়ি আছড়ে পড়ল ক্ষেতে। দৌড়ে গিয়ে কুড়িয়ে নিলাম তাকে বন্ধুরা সব জুটলো আমার ডাকে। অবাক হয়ে দেখছি ঘুড়ির দেহে সোনার বাংলা লিখলো তাতে কে হে? তার মানে কি ঘুড়ির দেশেও রবি- এঁকেছিলেন সোনার বাংলার ছবি? কুড়িয়ে পাওয়া ঘুড়ি বলছে, খোকা- এমন করে ভাবছিস কিরে বোকা? এদেশ ওদেশ দুই দেশেতেই উড়ি, দুই দেশেতেই আমার নামটি ঘুড়ি। কাঁটাতারের বেড়ার সাধ্যি কি রে রাখতে পারে আমায় আটকে ঘিরে? সোনার বাংলা টুকরো করলো যারা ঘুড়ির খবর জানতো নাকি তাঁরা? বাহ কি মজা আমিও হব ঘুড়ি ইচ্ছেমতো উড়বো আকাশ জুড়ি। এপার বাংলা ওপার বাংলা মিলে 'সোনার বাংলা' ঠাকুর লিখেছিলে। আমার সোনার বাংলাই ভালোবাসি হাজার জন্মে বাংলায় ফিরে আসি।

📚 ছড়াকার অনুযায়ী ছড়া খুঁজুন 🔍👈 এখানে ক্লিক করুন

আরও দেখান

📙 ছড়ার নাম অনুযায়ী খুঁজুন 🔍👈 এখানে ক্লিক করুন

আরও দেখান

============🔰 প্রধান সম্পাদকের কথা 🔰=============


আলী হোসেন
===================
প্রধান সম্পাদক,
বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন,
সমাজ বদলাবে - এটাই চিরন্তন। মানব সভ্যতার সূচনা থেকেই শুরু হয়েছে এই বদলে যাওয়ার যাত্রা। সেই যাত্রা মানুষ থামায় নি, থামবেও না। কিন্তু বদলে যাওয়ার গতি এতটাই বেগবান হয়েছে যে, একে আর ‘ধীর গতি’ বা বাতাসের ‘মৃদুমন্দ’ গতির সাথে তুলনা করা যাচ্ছে না। বিগত তিন দশক ধরে তথ্যপ্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে মানব সভ্যতা যে বেগে বিকশিত হচ্ছে তার তুলনা ইতিহাসে নেই। আর একারণেই এই বদলে যাওয়াকে আমরা কোন মতেই উপেক্ষা করতে পারব না।

সাহিত্য চর্চার মাধ্যম এই ‘বদল-ঝড়ের’ মুখে পড়েছে। মুদ্রণ-নির্ভর সাহিত্য চর্চার যে ধারা, তার বিকল্প মাধ্যম মুদ্রণ-সাহিত্যের ঘাড়ে বিষ-নিঃশ্বাস ফেলছে। এই বিকল্পকে (বদলকে) মেনে নেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। আর এই বদলে যাওয়া মাধ্যমটাই হল ‘অন-লাইন’ মাধ্যম। বদলাতে যখন হবেই, তখন আসুন-না, একটু আগে-ভাগেই বদলাই।
 
তাছাড়া, অন-লাইন মাধ্যমের কিছু সুবিধাও আছে। ১) প্রতেক পাঠক লেখা পড়ার পর নিজস্ব মতামত জানানোর স্বাধীনতা পায়, মুদ্রণ-সাহিত্যে যা সবসময় পাওয়া যায় না। এতে পাঠক-লেখক কাছাকাছি আসতে পারেন দ্রুত এবং সহজেই। ২) পাঠকের ভৌগোলিক সীমানা সীমাহীন হয়ে যায়। ৩) পাঠক একই খরচে অনেক ম্যাগাজিন পাঠ করার সুযোগ পান। ৪) একই খরচেই তিনি জীবনের অন্যান্য প্রয়োজনও মেটাতে পারেন।
 
‘বাংলা সাহিত্য’ এই অন্যান্য প্রয়োজন মেটানোর কথাটাও মাথায় রেখেছে। সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি আম-বঙালির প্রয়োজনীয় সূলুক-সন্ধান দেওয়ার ব্রত নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে বাংলার সাহিত্যাকাশে। মুনাফা নয়, সাহিত্য চর্চার মুক্তাঙ্গন তৈরী করার লক্ষ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করল ‘বাংলা সাহিত্য’। আপনরা সাথে থাকবেন - এই আশা নিয়েই শুরু করছি আমাদের দ্বিতীয় ভাবনা...>>>