সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফজলুল হক মিলন লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গাঁয়ে এসো - ফজলুল হক মিলন

গাঁয়ে এসো - ফজলুল হক মিলন   ফজলুল হক মিলনের ছড়া :  গাঁয়ে এস তোমার জন্য শেষ বিকেলের রোদ হালকা ভেজা নরোম মেঘের আদর মিহি বাতাস মুগ্ধ পরশ মাখা দোল খাওয়া এক সবুজ মাঠের চাদর! মন ভরাবে দোয়েল পাখির শিষ চুপটি করে কলমী ফুলের বনে গঙ্গাফড়িং ধরতে যাবে যখন অনেক স্মৃতি পড়বে তোমার মনে। একটু আগাও - শাপলা ফোটা দিঘি ডাকবে কাছে মুচকি হাসি হেসে কাশবাগানের পাশ কাটিয়ে গেলে মটরশুটি টানবে ভালোবেসে। কলাই ফুলও হেসে কুটিকুটি বেলাশেষে শিশির ছোঁয়া পেয়ে ডাক দিবে আয়, আমন ধানের ক্ষেত ডাক দিবে আয়- প্রজাপতির মেয়ে। তাদের সাথে কাটবে বেলা ভালো গড়িয়ে বিকেল সন্ধ্যে যখন নামে জোনাকীরা গান শোনাবে তোমায় একটা চিঠি পাবে হলুদ খামে চিঠির ভাঁজে থাকবে গোলাপ কলি গাঁয়ে এসো - তাইতো তোমায় বলি । -------xx-------

📚 ছড়াকার অনুযায়ী ছড়া খুঁজুন 🔍👈 এখানে ক্লিক করুন

আরও দেখান

📙 ছড়ার নাম অনুযায়ী খুঁজুন 🔍👈 এখানে ক্লিক করুন

আরও দেখান

============🔰 প্রধান সম্পাদকের কথা 🔰=============


আলী হোসেন
===================
প্রধান সম্পাদক,
বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন,
সমাজ বদলাবে - এটাই চিরন্তন। মানব সভ্যতার সূচনা থেকেই শুরু হয়েছে এই বদলে যাওয়ার যাত্রা। সেই যাত্রা মানুষ থামায় নি, থামবেও না। কিন্তু বদলে যাওয়ার গতি এতটাই বেগবান হয়েছে যে, একে আর ‘ধীর গতি’ বা বাতাসের ‘মৃদুমন্দ’ গতির সাথে তুলনা করা যাচ্ছে না। বিগত তিন দশক ধরে তথ্যপ্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে মানব সভ্যতা যে বেগে বিকশিত হচ্ছে তার তুলনা ইতিহাসে নেই। আর একারণেই এই বদলে যাওয়াকে আমরা কোন মতেই উপেক্ষা করতে পারব না।

সাহিত্য চর্চার মাধ্যম এই ‘বদল-ঝড়ের’ মুখে পড়েছে। মুদ্রণ-নির্ভর সাহিত্য চর্চার যে ধারা, তার বিকল্প মাধ্যম মুদ্রণ-সাহিত্যের ঘাড়ে বিষ-নিঃশ্বাস ফেলছে। এই বিকল্পকে (বদলকে) মেনে নেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। আর এই বদলে যাওয়া মাধ্যমটাই হল ‘অন-লাইন’ মাধ্যম। বদলাতে যখন হবেই, তখন আসুন-না, একটু আগে-ভাগেই বদলাই।
 
তাছাড়া, অন-লাইন মাধ্যমের কিছু সুবিধাও আছে। ১) প্রতেক পাঠক লেখা পড়ার পর নিজস্ব মতামত জানানোর স্বাধীনতা পায়, মুদ্রণ-সাহিত্যে যা সবসময় পাওয়া যায় না। এতে পাঠক-লেখক কাছাকাছি আসতে পারেন দ্রুত এবং সহজেই। ২) পাঠকের ভৌগোলিক সীমানা সীমাহীন হয়ে যায়। ৩) পাঠক একই খরচে অনেক ম্যাগাজিন পাঠ করার সুযোগ পান। ৪) একই খরচেই তিনি জীবনের অন্যান্য প্রয়োজনও মেটাতে পারেন।
 
‘বাংলা সাহিত্য’ এই অন্যান্য প্রয়োজন মেটানোর কথাটাও মাথায় রেখেছে। সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি আম-বঙালির প্রয়োজনীয় সূলুক-সন্ধান দেওয়ার ব্রত নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে বাংলার সাহিত্যাকাশে। মুনাফা নয়, সাহিত্য চর্চার মুক্তাঙ্গন তৈরী করার লক্ষ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করল ‘বাংলা সাহিত্য’। আপনরা সাথে থাকবেন - এই আশা নিয়েই শুরু করছি আমাদের দ্বিতীয় ভাবনা...>>>