সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ক্রান্তি লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ক্রান্তি - দীপঙ্কর বর্মন

ক্রান্তি - দীপঙ্কর বর্মন দীপঙ্কর বর্মনের ছড়া -  ক্রান্তি আকাশ মাঝে বিষাণ বাজে যুদ্ধ-জাহাজ ক্ষুব্ধ সাজে ব‌ইছে জোয়ার গাঙে মানুষ কাঁদে মারণ-ফাঁদে উষ্ণায়ণের নিস্ব বাঁধে শব্দে পাহাড় ভাঙে বাড়ছে শোষণ শাসন কালে, তান্ত্রিকতার মৌন জালে, বুর্জয়াদের ছলে; লড়ছে কিষাণ নিশান তুলে, যৌক্তিকতার তন্দ্রা ভুলে, সর্বহারার দলে। করছে আদল মাতাল তাঁরে, বর্বরতার অন্ধকারে, ভ্রষ্টাচারীর সাজে; বাজছে মাদল এ ঘোর রণে, রক্তিমতায় চণ্ডঞ্জাণে, শিক্ষা দেবার কাজে। আসছে তূফান ভীষণ দুলে, মৌলিকতার ঝাণ্ডা তুলে স্বত্বাধিকার বলে; হাসছে গোপাল রাখাল ছেলে, মিথ্যাচারের পাণ্ডা কেলে, ব্যাঙ্গবিকার ছলে। ঐ তো আসে ক্ষুব্ধ রাতে, চণ্ডাকালীর খড়্গ হাতে, ভীমরণে ভীম সেনা; ঐ তো ভাসে প্রেক্ষাপটৈ, ভণ্ডাচারীর স্বার্থ বটে বাড়ছে দশের দেনা আসছে ধেয়ে আসছে গেঁয়ে, মৎস্য-জীবির নৌকা বেয়ে, অগাধ মনের বলে; আসছে সারে আসছে ভারে, মসনদের ঐ সিংহ দ্বারে, শ্রমিক-কৃষক-জেলে। ভূঁইতে আলো মনমাতালো, রং-বেরংয়ের সোলতে গুলো, ক্ষীন দোটানায় জ্বলে, নাই তো ভালো ধূম ছড়ানোয়, চোখ ধ়াধাঁনোয় ভূত ভাবানোয়, প্রাণবায়ু যায় চলে। হয়তো কেহ সেবায় ভোলে, দাম্ভিকতার ঠান্ডা ঘোলে, আচ্ছা প্রবীণ ...

📚 ছড়াকার অনুযায়ী ছড়া খুঁজুন 🔍👈 এখানে ক্লিক করুন

আরও দেখান

📙 ছড়ার নাম অনুযায়ী খুঁজুন 🔍👈 এখানে ক্লিক করুন

আরও দেখান

============🔰 প্রধান সম্পাদকের কথা 🔰=============


আলী হোসেন
===================
প্রধান সম্পাদক,
বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন,
সমাজ বদলাবে - এটাই চিরন্তন। মানব সভ্যতার সূচনা থেকেই শুরু হয়েছে এই বদলে যাওয়ার যাত্রা। সেই যাত্রা মানুষ থামায় নি, থামবেও না। কিন্তু বদলে যাওয়ার গতি এতটাই বেগবান হয়েছে যে, একে আর ‘ধীর গতি’ বা বাতাসের ‘মৃদুমন্দ’ গতির সাথে তুলনা করা যাচ্ছে না। বিগত তিন দশক ধরে তথ্যপ্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে মানব সভ্যতা যে বেগে বিকশিত হচ্ছে তার তুলনা ইতিহাসে নেই। আর একারণেই এই বদলে যাওয়াকে আমরা কোন মতেই উপেক্ষা করতে পারব না।

সাহিত্য চর্চার মাধ্যম এই ‘বদল-ঝড়ের’ মুখে পড়েছে। মুদ্রণ-নির্ভর সাহিত্য চর্চার যে ধারা, তার বিকল্প মাধ্যম মুদ্রণ-সাহিত্যের ঘাড়ে বিষ-নিঃশ্বাস ফেলছে। এই বিকল্পকে (বদলকে) মেনে নেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। আর এই বদলে যাওয়া মাধ্যমটাই হল ‘অন-লাইন’ মাধ্যম। বদলাতে যখন হবেই, তখন আসুন-না, একটু আগে-ভাগেই বদলাই।
 
তাছাড়া, অন-লাইন মাধ্যমের কিছু সুবিধাও আছে। ১) প্রতেক পাঠক লেখা পড়ার পর নিজস্ব মতামত জানানোর স্বাধীনতা পায়, মুদ্রণ-সাহিত্যে যা সবসময় পাওয়া যায় না। এতে পাঠক-লেখক কাছাকাছি আসতে পারেন দ্রুত এবং সহজেই। ২) পাঠকের ভৌগোলিক সীমানা সীমাহীন হয়ে যায়। ৩) পাঠক একই খরচে অনেক ম্যাগাজিন পাঠ করার সুযোগ পান। ৪) একই খরচেই তিনি জীবনের অন্যান্য প্রয়োজনও মেটাতে পারেন।
 
‘বাংলা সাহিত্য’ এই অন্যান্য প্রয়োজন মেটানোর কথাটাও মাথায় রেখেছে। সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি আম-বঙালির প্রয়োজনীয় সূলুক-সন্ধান দেওয়ার ব্রত নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছে বাংলার সাহিত্যাকাশে। মুনাফা নয়, সাহিত্য চর্চার মুক্তাঙ্গন তৈরী করার লক্ষ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করল ‘বাংলা সাহিত্য’। আপনরা সাথে থাকবেন - এই আশা নিয়েই শুরু করছি আমাদের দ্বিতীয় ভাবনা...>>>